অবশেষে কম দামে Royal Enfield এলো বাংলাদেশে: বাইকপ্রেমীদের স্বপ্নপূরণ

 বাংলাদেশে মোটরসাইকেল প্রেমীদের জন্য সুখবর। Royal Enfield এখন কম দামে পাওয়া যাচ্ছে।

Royal Enfield মোটরসাইকেল এর জন্য বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত। এটি ব্রিটিশ মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড।

এটি ১৯০১ সাল থেকে মোটরসাইকেল তৈরি করে আসছে। এখন বাংলাদেশেও তাদের মোটরসাইকেল পাওয়া যাচ্ছে।

Royal Enfield এর ইতিহাস

Royal Enfield এর শুরু হয়েছিল ১৯০১ সালে। এটি প্রথম মোটরসাইকেল তৈরি করে।

তাদের মোটরসাইকেলগুলি শক্তিশালী এবং টেকসই। এজন্য বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়।

Royal Enfield মোটরসাইকেলের বৈশিষ্ট্য

  • শক্তিশালী ইঞ্জিন
  • ক্লাসিক ডিজাইন
  • টেকসই মান
  • আরামদায়ক রাইড
অবশেষে কম দামে Royal Enfield এলো বাংলাদেশে


বাংলাদেশে Royal Enfield এর আগমন

বাংলাদেশে Royal Enfield এর আগমন মোটরসাইকেল প্রেমীদের জন্য আনন্দের।

বাংলাদেশে Royal Enfield এর মডেলগুলি

মডেল দাম (টাকা)
Royal Enfield Classic 350 ৩,৫০,০০০
Royal Enfield Bullet 350 ৩,০০,০০০
Royal Enfield Meteor 350 ৩,৭৫,০০০

Royal Enfield কেনার সুবিধা

  • দীর্ঘস্থায়ী মোটরসাইকেল
  • কম মেইন্টেনেন্স খরচ
  • বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড
  • সুবিধাজনক সার্ভিস সেন্টার
  • রেট্রো-লুকিং ববার-স্টাইলের ক্যাফে রেসার ডিজাইন
  • জে-প্লাটফর্ম ইঞ্জিন
  • এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম
  • ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি
  • টুইন ডাউনটিউব স্পাইন ফ্রেম চেসিস
  • রিলাক্সিং রাইডিং এক্সপেরিয়েন্স
  • USB পোর্ট

Royal Enfield কিছু সুবিধা

  • বেশ ভারী বাইক
  • ইলেকট্রিক্যাল ফিচার কম
  • হ্যালোজেন লাইটিং সেটআপ


Royal Enfield Classic 350 রিভিউ

বাইকটির ক্যাসকেট হেডল্যাম্প, হলমার্ক টিয়ারড্রপ শেপ ফুয়েল ট্যাংক এবং রিদমিক থাম্পিং এক্সজস্ট নোট, এটির একটি সিগনেচার ফিচার যা একেবারেই স্বতন্ত্র। বাইকটি লং লাস্টিং পারফরম্যান্স, ডিউরেবিলিটি এবং রিলায়েবিলিটির জন্য খুবই বিখ্যাত। বাইকটিতে ৩৫০ সিসির শক্তিশালী এয়ার-অয়েল কুল্ড এবং ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি অ্যাডভান্টেজ সমৃদ্ধ ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটি থেকে আপনি প্রায় ৪০ কিমি/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ১৩০ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন। বাইকটি টপ-স্পিড কিংবা রোমাঞ্চকর রাইডিং-এর জন্য তৈরী করা হয়নি, বরং খুবই কম্ফোর্টেবল এবং রিলাক্সিং ক্রুজিং রাইডিং-এর জন্য এটি পরিচিত।

Royal Enfield Bullet 350 রিভিউ

বাইকটির অন্যতম আকর্ষণ এটির সিগনেচার বুলেট বিট সহ লো এন্ড টর্ক, যা দুর্দান্ত অ্যাক্সিলারেশনের পাশাপাশি আপনাকে গর্জিয়াস ভাইব দেবে। বাইকটির লং-লাস্টিং পারফরম্যান্স এবং ডিউরেবিলিটি আপনার প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে যাবে। এটির বর্তমান সংস্করণটিতে দীর্ঘ-স্ট্রোক সহ জে-সিরিজ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা হয়েছে। ইঞ্জিনটি ৩৫০ সিসির, SOHC সংযুক্ত ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি অ্যাডভান্টেজ সম্বলিত। বাইকটি থেকে আপনি প্রায় ৩৫ কিমি/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ১১০ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন। বাইকটি থেকে যেকোনো অফ-রোড, এমনকি অসমতল রাস্তাতেও ভালো পারফরম্যান্স পাবেন।
বাইকটির স্পেশাল কিছু বৈশিষ্ট হলো – ৩৫০ সিসির সিঙ্গেল ওভারহেড ক্যামস্যাফট ইঞ্জিন, সিঙ্গেল/ডুয়েল চ্যানেল এবিএস, ইলেকট্রনিক ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি, শক অ্যাবজর্বার সাসপেনশন, সিঙ্গেল ডাউনটিউব স্পাইন ফ্রেম চেসিস, USB পোর্ট, ইত্যাদি। বাইকটির ওয়াইড সিঙ্গেল সিটিং পজিশন, শক অ্যাবজর্বার সাসপেনশন এবং এন্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম আপনাকে কম্ফোর্টেবল রাইডিং এক্সপেরিয়েন্স দেবে। এটির গ্রিপি-টায়ার এবং শক্তিশালী সাসপেনশন যেকোনো ধাক্কা অ্যাবজর্ব করতে পারে। বাইকটির লাইটিং এবং ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম খুবই কার্যকর। এটি কিক এবং ইলেকট্রিক উভয় মেথডে স্টার্ট করা যায়।

Royal Enfield Meteor 350 রিভিউ

ভার্সেটাইল ইঞ্জিন এবং কম্ফোর্টেবল এরগোনোমিক্সের সমন্বয়ে এটি গর্জিয়াস একটি ক্রুইজার বাইক। এটির ইঞ্জিনের থাম্পিং এক্সজস্ট নোট যেকাউকে আকর্ষণ করবে। এই ইউনিক ইঞ্জিন সাউন্ড এবং ক্লাসিক রেট্রো ডিজাইন এটিকে অন্যান্য বাইক থেকে আলাদা করেছে। বাইকটিতে ৩৫০ সিসির পাওয়ারফুল সিঙ্গেল ওভারহেড ক্যামস্যাফট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। বাইকটি থেকে আপনি প্রায় ৩৫ কিমি/লিটার এভারেজ মাইলেজ এবং প্রায় ১২০ কিমি/আওয়ার টপ স্পিড পেতে পারেন। এটি মূলত হাইওয়ে এবং লং-ডিসটেন্স রাইডিং-এর বিশেষভাবে তৈরী করা হয়েছে।

বাইকটির স্পেশাল কিছু বৈশিষ্ট হলো – ৩৫০ সিসির পরিবেশ বান্ধব ইঞ্জিন, ইলেকট্রিক ফুয়েল ইনজেকশন টেকনোলজি, ডুয়েল-চ্যানেল এন্টিলক ব্রেকিং সিস্টেম, সিঙ্গেল ওভারহেড ক্যামস্যাফট, শক অ্যাবজর্বার সাসপেনশন, বিল্ট-ইন ট্রিপার নেভিগেশন, ইত্যাদি। বাইকটির সিটিং পজিশন এবং চেসিস, লো-সেন্টার গ্র্যাভিটি অর্জন করতে সহায়তা করে, তাই রাইডাররা খুবই কম্ফোর্টেবল ভাবে রাইড করতে পারেন। বাইকটির সকল লাইটিং এবং ইলেকট্রিক্যাল সিস্টেম স্টাইলিশ এবং কার্যকর। হুইল এবং টায়ারের মান খুবই উন্নত মানের। বাইকটি কার্বন ইমিশন প্রযুক্তি সংযোজিত, তাই পরিবেশ বান্ধব। এটিতে পেপার এয়ার ফিল্টার ব্যবহার করা হয়েছে। এটির বডি ডাইমেনশন, পাওয়ারট্রেন, ব্রেকিং সেটআপ সবই টপ-ক্লাস। এটি কিক এবং ইলেকট্রিক উভয় মেথডে স্টার্ট করা যায়।

Royal Enfield রাইডিং এর অভিজ্ঞতা

শক্তিশালী ইঞ্জিন এবং ভালো সাসপেনশন থাকার কারণে এটা রাইডিং এ মজা দেয়।

বাংলাদেশে Royal Enfield এর জনপ্রিয়তা

Royal Enfield এর সার্ভিস সেন্টার

Royal Enfield এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

Royal Enfield এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বাংলাদেশের বাজারে আরও বিস্তৃতি।

তারা বিভিন্ন মডেল এবং সার্ভিস নিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে।

Royal Enfield এর নতুন মডেল

Royal Enfield আগামীতে নতুন মডেল নিয়ে আসতে পারে।

তারা নতুন ডিজাইন এবং টেকনোলজি নিয়ে কাজ করছে।



উপসংহার

অবশেষে, Royal Enfield এখন বাংলাদেশে কম দামে পাওয়া যাচ্ছে।

এখনই একটি Royal Enfield কিনে রাইডিং এর মজা নিন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url